23 C
New York
Monday, July 7, 2025
spot_imgspot_imgspot_imgspot_img
More

    এই মুহূর্তে

    জুনিয়র অ্যাপয়েন্টিকে নিয়ে মন্তব্য করবো না , শিক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ রাজ্যপালের

    নিজস্ব প্রতিনিধি , কলকাতা – গত কয়েকদিনে রাজ্য ও রাজ্যপালের মধ্যে সংঘাত অন্য মাত্রা নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য নিয়োগ থেকে শুরু করে একাধিক বিল আটকে থাকা, একাধিক জটিলতা তৈরি হয়েছে দুই তরফে। আর এর মধ্যেই শনিবার রাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আর দিল্লিতে চিঠি দিয়েছেন রাজ্যপাল। কিন্তু কী আছে ওই চিঠিতে? সোমবারও ওই চিঠির বিষয়বস্তু নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান। উল্টে বললেন, বিদেশ যাত্রার আগে মুখ্যমন্ত্রীর টেনশন আর বাড়াতে চান না তিনি!

    গত শনিবার সকালে রাজ্যপালের ‘মধ্যরাত’ হুঁশিয়ারির পরই বেনজিরভাবে সিভি আনন্দ বোসকে নিশানা করেছিলেন ব্রাত্য বসু। নাম না করে তাকে ‘রক্তচোষা’ বলেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। এক্সবার্তায় তিনি লিখেছিলেন, ‘সাবধান সাবধান! শহরে নতুন রক্তচোষা বেরিয়েছে। নাগরিকরা সতর্ক থাকবেন। ভারতীয় পুরাণ অনুযায়ী একে বলে রাক্ষস প্রহর! তার অপেক্ষায় রয়েছি।’ আর তারপরেই শনিবার সিভি আনন্দ বোস হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন ‘আজ মধ্যরাতে কী করি দেখুন!’

    এরপরেই শনিবার গভীর রাতেই দুটি চিঠিতে সই করেন আনন্দ বোস। জানা গিয়েছিল, একটি চিঠি তিনি পাঠিয়েছিলেন নবান্নে। অন্য চিঠিটি দিল্লিতে পাঠানোর কথা ছিল তার। মুখবন্ধ খামে ভরা সেই চিঠির বিষয়বস্তু নিয়ে স্বভাবতই কৌতূহল তৈরি করেছিল। যদিও সেই প্রসঙ্গে মুখ খুলতে নারাজ রাজ্যপাল নিজেও।

    এদিন সাংবাদিক সম্মেলন করে চিঠির বিষয় নিয়ে ধোঁয়াশা আরও বাড়িয়ে দিলেন আনন্দ বোস। তিনি বললেন, ‘গোপন জিনিস গোপন থাকা ভাল। মুখ্যমন্ত্রী বিদেশে যাচ্ছেন, তাঁর ব্যাগের বোঝা বাড়াতে চাই না। টেনশন দিতে চাই না। আসলে কথা হবে। এই বিষয়ে প্রাপক উত্তর দিতে পারেন’।

    তবে তার সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী সমন্ধে এদিন চাঁচাছোলা মন্তব্য করেছেন আনন্দ বোস। যদিও নাম নেননি ব্রাত্য বসুর। তিনি বলেছেন, ‘প্রয়োজনে যা বলার মুখ্যমন্ত্রীকে বলবো। কোনও জুনিয়র অ্যাপয়েন্টি কি কথা বলেছেন তা নিয়ে মন্তব্য করবো না।’

    এই মুহূর্তে

    spot_imgspot_imgspot_imgspot_img

    এড়িয়ে যাবেন না

    spot_imgspot_imgspot_imgspot_img